প্রশ্ন ১. ইঞ্জিনে ছোট স্ট্রোক এবং অধিক বোর থাকা লাভজনক কেন?
উত্তর:
ক) ঘর্ষণজনিত ক্ষয়ের মাত্রা কম হয়।
খ) ছোট স্ট্রোক ইঞ্জিনের জড়তা কমায় এবং বিয়ারিং এর উপর সেন্ট্রিফিউগাল বোঝা কমায়।
গ) ইঞ্জিনের উচ্চতা কমায়।
প্রশ্ন ২. ডিলে পিরিয়ড কী?
উত্তর: ইনজেকশনের শুরু হতে জ্বালানী প্রজ্জলনের পূর্ব পর্যন্ত সময়কে ডিলে পিরিয়ড বলে।
প্রশ্ন ৩. ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স কী?
উত্তর: ভালভ বন্ধ অবস্থায় ভালভ স্টেম ও রকার আর্ম এর মধ্য যে ফাকা জায়গা রাখা হয় তাকে ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স বলে।
প্রশ্ন ৪. গ্যাসোলিন ফুয়েল পাম্পের টেস্টসমূহ?
উত্তর:
ক) প্রেসার টেস্ট
খ) ভলিউম টেস্ট
গ) ভ্যাকুয়াম টেস্ট
প্রশ্ন ৫. গ্যাসোলিন ফুয়েল পাম্পের প্রেসার কত?
উত্তর:
ক) ঘর্ষণজনিত ক্ষয়ের মাত্রা কম হয়।
খ) ছোট স্ট্রোক ইঞ্জিনের জড়তা কমায় এবং বিয়ারিং এর উপর সেন্ট্রিফিউগাল বোঝা কমায়।
গ) ইঞ্জিনের উচ্চতা কমায়।
প্রশ্ন ২. ডিলে পিরিয়ড কী?
উত্তর: ইনজেকশনের শুরু হতে জ্বালানী প্রজ্জলনের পূর্ব পর্যন্ত সময়কে ডিলে পিরিয়ড বলে।
প্রশ্ন ৩. ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স কী?
উত্তর: ভালভ বন্ধ অবস্থায় ভালভ স্টেম ও রকার আর্ম এর মধ্য যে ফাকা জায়গা রাখা হয় তাকে ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স বলে।
প্রশ্ন ৪. গ্যাসোলিন ফুয়েল পাম্পের টেস্টসমূহ?
উত্তর:
ক) প্রেসার টেস্ট
খ) ভলিউম টেস্ট
গ) ভ্যাকুয়াম টেস্ট
প্রশ্ন ৫. গ্যাসোলিন ফুয়েল পাম্পের প্রেসার কত?
উত্তর: 3-6 PSI বা 25-50 KN/M^2
প্রশ্ন ৬. VECI এর পূর্ণরুপ কী?
উত্তর: Vehicle Emission Control Information.
প্রশ্ন ৭. ডিজেল ইঞ্জিনের দুটি সংবেদনশীল অংশের নাম লেখ?
উত্তর:
ক) হাই প্রেসার পাম্প
খ) ইনজেক্টর
প্রশ্ন ৮. ইন্ডিকেটর ডায়াগ্রাম কী?
উত্তর: ইঞ্জিন ইন্ডিকেটর নামক যন্ত্র দিয়ে নির্দেশিত প্রেসার ভলিউম এর গ্রাফ চিত্রকে ইন্ডিকেটর ডায়াগ্রাম বলে।
প্রশ্ন ৯. শীতলীকরণ পদ্ধতি দ্বারা কত % তাপ শোষিত হয়?
উত্তর: 30-35%
প্রশ্ন ১০. ATF এর পূর্ণরুপ কী?
উত্তর: Aviation Turbine Fuel.
উল্লেখিত প্রশ্নোত্তর গুলি অটোমোবাইল পাওয়া ট্রেডে অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের অতিব জরুরী আমরা স্মার্ট পড়াশোনার কথা চিন্তা করে প্রতিনিয়ত নতুন চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে শিক্ষার্থীদের পড়াশুনাকে সহজ করে তুলতে পারি তোমরা আমাদের সাইটি ফলো দিয়ে রাখো এতে নতুন যেকোন প্রশ্ন ব্যাংক সবার আগে পেয়ে যাবে।
প্রশ্ন ১১: পেট্রোল ও ডিজেল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তরঃ
খ) পেট্রোল ইঞ্জিনে স্পার্ক করে ইগনিশন করা হয় আর ডিজেল ইঞ্জিনে কম্পেশন করে ইগনিশন করা হয়।
গ) পেট্রোল ইঞ্জিনে কার্বোরেটর থাকে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিনে কার্বুরেটরের স্থলে ইনজেক্টর থাকে।
ঘ) পেট্রোল ইঞ্জিন অটো সাইকেলে কাজ করে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিন ডিজেল সাইকেলে কাজ করে।
প্রশ্ন ১২: কী কী লক্ষণ দেখা দিলে ইঞ্জিন ওভার হলিং করার প্রয়োজন হয়?
উত্তর:
ক) ইঞ্জিনে জ্বালানি এবং লুব অয়েল বেশী খরচ হলে,
খ) ইঞ্জিন থেকে অত্যাধিক কালো ধোয়া বের হলে,
গ) বোঝা বহন করার ক্ষমতা কমে গেলে।
প্রশ্ন ১৩: ইঞ্জিন কুলিং সিস্টেমের কাজ কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিনের অতিরিক্ত তাপমাত্রা হ্রাস করে
ইঞ্জিনকে কার্যকরী তাপমাত্রায় রাখাই কুলিং সিস্টিমের কাজ।
প্রশ্ন নং ১৪: রেডিয়েটরের কাজ কী?
উত্তর: রেডিয়েটরের কাজ পানি ঠান্ডা করা রেডিয়েটর হতে ঠান্ডা পানি পাসম্পর সাহায্যে ওয়াটার জ্যাকেটের মাধ্যমে ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশে পেীঁছে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা করে এবং গরম অবস্থায় পুনরায় রেডিয়েটরে ফিরে আসে রেডিয়েটরে এই গরম পানি ঠান্ডা হয়ে পুনরায় ইঞ্জিনে যায়।
প্রশ্ন ১৫: কুলিং ফ্যানের কাজ কী?
উত্তরঃ রেডিয়েটরের ভিতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত করা এবং গরম পানিকে ঠান্ডা করা।
প্রশ্ন ১৬: এয়ার কুলিং সিস্টেমে ইঞ্জিন কিভাবে ঠান্ডা হয়?
উত্তরঃ ইঞ্জিন সিলিন্ডার এবং হেডের চর্তুদিকে কিছু পাতলা লোহার পাত বা ফিন থাকে বাতাসের সংস্পর্শে এই পাতলা লোহার পাত ঠান্ডা হয়ে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা রাখে।
প্রশ্ন ১৭: ওয়াটার কুলিং সিস্টেমে কী ধরনের পানি ব্যবহার করা উচিত?
উত্তরঃ ডিস্টিল ওয়াটারের ন্যায় পরিস্কার পানি, যেমন পরিস্কার পুকুর, নদী ও বৃষ্টির পানি ব্যবহার করা উচিত। সমুদ্রের লবনাক্ত পানি এবং আয়রন পানি ব্যবহার করা উচিত নয়।
প্রশ্ন ১৮: ফ্যান বেল্ট কোথায় থাকে?
উত্তর: ইঞ্জিনের পুলি, ফ্যান পুলি ও ডায়নামো পুলির উপর পরানো থাকে।
প্রশ্ন ১৯: একটি ইঞ্জিন অত্যাধিক গরম অবস্থায় চলছে তা কিভাবে বোঝা যাবে?
উত্তরঃ
ক) ড্যাশ বোর্ডে টেম্পারেচার মিটারের কাটা লাল দাগে চলে যাবে।
খ) ইঞ্জিনে খট খট শব্দ (নকিং) হবে।
গ) বেশি পানি বাষ্পায়িত হয়ে ওভারফ্লো পাইপ দিয়ে প্রবাহিত হবে।
ঘ) ক্রমান্বয়ে ইঞ্জিনের শক্তি কমতে থাকবে।
প্রশ্ন ২০: ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে করনীয় কী ? এবয় এ অবস্থায় গাড়ি চালালে কী অসুবিধা হবে?
উত্তরঃ প্রথমে ইঞ্জিন বন্ধ করে সুবিধামতো স্থানে পার্ক করতে হবে। বনেট খুলে ইঞ্জিন ঠান্ডা হতে দিতে হবে। পরে ইঞ্জিন গরম হওয়ার কারণ অনুসন্ধান করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে যে কোন মুহুর্ত্বে পিষ্টন ও বেয়ারিং গলে গিয়ে ইঞ্জিন জ্যাম বা সিজড হতে পারে। এর ফরে পুনরায় ইঞ্জিন ওবারহেলিং করতে হবে যা অত্যন্ত ব্যায়বহুল।
প্রশ্ন ২১: এয়া ক্লীনারের কাজ কী?
উত্তরঃ বাতাসে যে সমস্ত ধুলি-কণা থাকে তা পরিস্কার করে বিশুদ্ধ বাতাস ইঞ্জিনে সরবরাহ করা। পরিস্কার বাতাস কার্বুরেটরে প্রবেশ না করলে ধুলিকণা পেট্রোলের সাথে মিশ্রিত হয়ে ইঞ্জিনের সিলিন্ডার, পিস্টন এবং পিস্টনের রিং এর অতি দ্রুত ক্ষয় সাধন করে থাকে।
প্রশ্ন ২২. কার্বুরেটরের অবস্থান কোথায় এবং এর কাজ কী?
উত্তরঃ কার্বুরেটরের অবস্থান ইঞ্জিনের ইনটেক ম্যানিফোল্ডের উপরে ও এয়ার ক্লিনারের নিচে। ফুয়েল ও বাতাসকে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশ্রিত করে ইঞ্জিনে সরবরাহ করাই কার্বুরেটরের কাজ।
প্রশ্ন ২৩: ডিষ্ট্রিবিউটরের কাজ কী?
উত্তরঃ প্রত্যেকটি স্পার্ক প্লাগে হাই ভোল্টেজ কারেন্ট পেীঁছে দেয়া।
প্রশ্ন ২৪: কনডেনসারের কাজ কী?
উত্তরঃ ডিষ্ট্রিবিউটরের কনট্যাক্ট ব্রেকার পুড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা।
প্রশ্ন ২৫: এয়ার লক এবং ভেপার লক এর অর্থ কী?
উত্তরঃ ফুয়েল লাইনে বাতাস প্রবেশের কারণে ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়াকে বলে এয়ার লক। ফুয়েল লাইনে অত্যাধিক তাপের কারণে লাইনের ভেতরে বাষ্পের সৃষ্টি হয়। এই বাষ্পের চাপে লাইনে ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হয়াকেই ভেপার লক বলে।
প্রশ্ন ২৬: কোন কোন ক্রুটির কারণে সাধারণত ইঞ্জিন স্টার্ট হয় না?
উত্তরঃ জ্বালানি না থাকলে, ব্যাটারিতে চার্জ না থাকলে বা দূর্বল হয়ে গেলে, সেল্ফ স্টার্টার
ঠিকমতো কাজ না করলে, কার্বুরেটর ঠিকমতো কাজ না করলে, ইগনিশন সিস্টেম ঠিকমতো কাজ না করলে, ডিজেল ইঞ্জিনের ফুয়েল লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে।
প্রশ্ন ২৭: কী কী কারণে ইঞ্জিন চালু অবস্থায় বন্ধ হতে পারে?
উত্তরঃ জ্বালানি শেষ হয়ে গেলে, ডিজলে ইঞ্জিনরে জ্বালানি লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে, স্পার্ক প্লাকে অতিরিক্ত তোল (মবিল) বা কার্বন জমা হলে, কার্বুরেটরে ফ্লাডিং হলে অর্থাৎ কার্বুরেটরে অতিরিক্ত জ্বালানি সরবরাহ হলে, এক্সিলারেটর প্রয়োজনমতো না চেপে ক্লচ প্যাডেল ছেড়ে দিলে, অতিরিক্ত বোঝা বহন করলে।
প্রশ্ন ২৮: ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি ঠান্ডা ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ মিকচার আরো রিচ করতে হবে (এক্সিলারেটর দাবায়ে কার্বুরেটর ফ্লাডিং দ্বারা অথবা এয়ার ইনটেক সম্পূর্ণ বন্ধ করে।)
প্রশ্ন ২৯: ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি গরম ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ মিকচার খুব বেশী রিচ হলে এমন হয় ইগনিশন সুইচ অফ করে এবং থ্রটলভালব সম্পূর্ণ খুলে ইঞ্জিনকে কয়েকবার ঘুরাতে হবে। তারপর থ্রটলভালব বন্ধ করে ইগনিশন সুইচ অন করতে হবে।
প্রশ্ন ৩০: ডিজেল ইঞ্জিনে গভর্নরের কাজ কী?
উত্তরঃ গভর্নর ডিজেল ইঞ্জিনের ফুয়েল সরবরাহকে নিয়ন্ত্রন করে ইণ্জিনের স্পিড বা গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ৬. VECI এর পূর্ণরুপ কী?
উত্তর: Vehicle Emission Control Information.
প্রশ্ন ৭. ডিজেল ইঞ্জিনের দুটি সংবেদনশীল অংশের নাম লেখ?
উত্তর:
ক) হাই প্রেসার পাম্প
খ) ইনজেক্টর
প্রশ্ন ৮. ইন্ডিকেটর ডায়াগ্রাম কী?
উত্তর: ইঞ্জিন ইন্ডিকেটর নামক যন্ত্র দিয়ে নির্দেশিত প্রেসার ভলিউম এর গ্রাফ চিত্রকে ইন্ডিকেটর ডায়াগ্রাম বলে।
প্রশ্ন ৯. শীতলীকরণ পদ্ধতি দ্বারা কত % তাপ শোষিত হয়?
উত্তর: 30-35%
প্রশ্ন ১০. ATF এর পূর্ণরুপ কী?
উত্তর: Aviation Turbine Fuel.
উল্লেখিত প্রশ্নোত্তর গুলি অটোমোবাইল পাওয়া ট্রেডে অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের অতিব জরুরী আমরা স্মার্ট পড়াশোনার কথা চিন্তা করে প্রতিনিয়ত নতুন চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে শিক্ষার্থীদের পড়াশুনাকে সহজ করে তুলতে পারি তোমরা আমাদের সাইটি ফলো দিয়ে রাখো এতে নতুন যেকোন প্রশ্ন ব্যাংক সবার আগে পেয়ে যাবে।
প্রশ্ন ১১: পেট্রোল ও ডিজেল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তরঃ
খ) পেট্রোল ইঞ্জিনে স্পার্ক করে ইগনিশন করা হয় আর ডিজেল ইঞ্জিনে কম্পেশন করে ইগনিশন করা হয়।
গ) পেট্রোল ইঞ্জিনে কার্বোরেটর থাকে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিনে কার্বুরেটরের স্থলে ইনজেক্টর থাকে।
ঘ) পেট্রোল ইঞ্জিন অটো সাইকেলে কাজ করে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিন ডিজেল সাইকেলে কাজ করে।
প্রশ্ন ১২: কী কী লক্ষণ দেখা দিলে ইঞ্জিন ওভার হলিং করার প্রয়োজন হয়?
উত্তর:
ক) ইঞ্জিনে জ্বালানি এবং লুব অয়েল বেশী খরচ হলে,
খ) ইঞ্জিন থেকে অত্যাধিক কালো ধোয়া বের হলে,
গ) বোঝা বহন করার ক্ষমতা কমে গেলে।
প্রশ্ন ১৩: ইঞ্জিন কুলিং সিস্টেমের কাজ কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিনের অতিরিক্ত তাপমাত্রা হ্রাস করে
ইঞ্জিনকে কার্যকরী তাপমাত্রায় রাখাই কুলিং সিস্টিমের কাজ।
প্রশ্ন নং ১৪: রেডিয়েটরের কাজ কী?
উত্তর: রেডিয়েটরের কাজ পানি ঠান্ডা করা রেডিয়েটর হতে ঠান্ডা পানি পাসম্পর সাহায্যে ওয়াটার জ্যাকেটের মাধ্যমে ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশে পেীঁছে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা করে এবং গরম অবস্থায় পুনরায় রেডিয়েটরে ফিরে আসে রেডিয়েটরে এই গরম পানি ঠান্ডা হয়ে পুনরায় ইঞ্জিনে যায়।
প্রশ্ন ১৫: কুলিং ফ্যানের কাজ কী?
উত্তরঃ রেডিয়েটরের ভিতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত করা এবং গরম পানিকে ঠান্ডা করা।
প্রশ্ন ১৬: এয়ার কুলিং সিস্টেমে ইঞ্জিন কিভাবে ঠান্ডা হয়?
উত্তরঃ ইঞ্জিন সিলিন্ডার এবং হেডের চর্তুদিকে কিছু পাতলা লোহার পাত বা ফিন থাকে বাতাসের সংস্পর্শে এই পাতলা লোহার পাত ঠান্ডা হয়ে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা রাখে।
প্রশ্ন ১৭: ওয়াটার কুলিং সিস্টেমে কী ধরনের পানি ব্যবহার করা উচিত?
উত্তরঃ ডিস্টিল ওয়াটারের ন্যায় পরিস্কার পানি, যেমন পরিস্কার পুকুর, নদী ও বৃষ্টির পানি ব্যবহার করা উচিত। সমুদ্রের লবনাক্ত পানি এবং আয়রন পানি ব্যবহার করা উচিত নয়।
প্রশ্ন ১৮: ফ্যান বেল্ট কোথায় থাকে?
উত্তর: ইঞ্জিনের পুলি, ফ্যান পুলি ও ডায়নামো পুলির উপর পরানো থাকে।
প্রশ্ন ১৯: একটি ইঞ্জিন অত্যাধিক গরম অবস্থায় চলছে তা কিভাবে বোঝা যাবে?
উত্তরঃ
ক) ড্যাশ বোর্ডে টেম্পারেচার মিটারের কাটা লাল দাগে চলে যাবে।
খ) ইঞ্জিনে খট খট শব্দ (নকিং) হবে।
গ) বেশি পানি বাষ্পায়িত হয়ে ওভারফ্লো পাইপ দিয়ে প্রবাহিত হবে।
ঘ) ক্রমান্বয়ে ইঞ্জিনের শক্তি কমতে থাকবে।
প্রশ্ন ২০: ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে করনীয় কী ? এবয় এ অবস্থায় গাড়ি চালালে কী অসুবিধা হবে?
উত্তরঃ প্রথমে ইঞ্জিন বন্ধ করে সুবিধামতো স্থানে পার্ক করতে হবে। বনেট খুলে ইঞ্জিন ঠান্ডা হতে দিতে হবে। পরে ইঞ্জিন গরম হওয়ার কারণ অনুসন্ধান করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে যে কোন মুহুর্ত্বে পিষ্টন ও বেয়ারিং গলে গিয়ে ইঞ্জিন জ্যাম বা সিজড হতে পারে। এর ফরে পুনরায় ইঞ্জিন ওবারহেলিং করতে হবে যা অত্যন্ত ব্যায়বহুল।
প্রশ্ন ২১: এয়া ক্লীনারের কাজ কী?
উত্তরঃ বাতাসে যে সমস্ত ধুলি-কণা থাকে তা পরিস্কার করে বিশুদ্ধ বাতাস ইঞ্জিনে সরবরাহ করা। পরিস্কার বাতাস কার্বুরেটরে প্রবেশ না করলে ধুলিকণা পেট্রোলের সাথে মিশ্রিত হয়ে ইঞ্জিনের সিলিন্ডার, পিস্টন এবং পিস্টনের রিং এর অতি দ্রুত ক্ষয় সাধন করে থাকে।
প্রশ্ন ২২. কার্বুরেটরের অবস্থান কোথায় এবং এর কাজ কী?
উত্তরঃ কার্বুরেটরের অবস্থান ইঞ্জিনের ইনটেক ম্যানিফোল্ডের উপরে ও এয়ার ক্লিনারের নিচে। ফুয়েল ও বাতাসকে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশ্রিত করে ইঞ্জিনে সরবরাহ করাই কার্বুরেটরের কাজ।
প্রশ্ন ২৩: ডিষ্ট্রিবিউটরের কাজ কী?
উত্তরঃ প্রত্যেকটি স্পার্ক প্লাগে হাই ভোল্টেজ কারেন্ট পেীঁছে দেয়া।
প্রশ্ন ২৪: কনডেনসারের কাজ কী?
উত্তরঃ ডিষ্ট্রিবিউটরের কনট্যাক্ট ব্রেকার পুড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা।
প্রশ্ন ২৫: এয়ার লক এবং ভেপার লক এর অর্থ কী?
উত্তরঃ ফুয়েল লাইনে বাতাস প্রবেশের কারণে ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়াকে বলে এয়ার লক। ফুয়েল লাইনে অত্যাধিক তাপের কারণে লাইনের ভেতরে বাষ্পের সৃষ্টি হয়। এই বাষ্পের চাপে লাইনে ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হয়াকেই ভেপার লক বলে।
প্রশ্ন ২৬: কোন কোন ক্রুটির কারণে সাধারণত ইঞ্জিন স্টার্ট হয় না?
উত্তরঃ জ্বালানি না থাকলে, ব্যাটারিতে চার্জ না থাকলে বা দূর্বল হয়ে গেলে, সেল্ফ স্টার্টার
ঠিকমতো কাজ না করলে, কার্বুরেটর ঠিকমতো কাজ না করলে, ইগনিশন সিস্টেম ঠিকমতো কাজ না করলে, ডিজেল ইঞ্জিনের ফুয়েল লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে।
প্রশ্ন ২৭: কী কী কারণে ইঞ্জিন চালু অবস্থায় বন্ধ হতে পারে?
উত্তরঃ জ্বালানি শেষ হয়ে গেলে, ডিজলে ইঞ্জিনরে জ্বালানি লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে, স্পার্ক প্লাকে অতিরিক্ত তোল (মবিল) বা কার্বন জমা হলে, কার্বুরেটরে ফ্লাডিং হলে অর্থাৎ কার্বুরেটরে অতিরিক্ত জ্বালানি সরবরাহ হলে, এক্সিলারেটর প্রয়োজনমতো না চেপে ক্লচ প্যাডেল ছেড়ে দিলে, অতিরিক্ত বোঝা বহন করলে।
প্রশ্ন ২৮: ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি ঠান্ডা ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ মিকচার আরো রিচ করতে হবে (এক্সিলারেটর দাবায়ে কার্বুরেটর ফ্লাডিং দ্বারা অথবা এয়ার ইনটেক সম্পূর্ণ বন্ধ করে।)
প্রশ্ন ২৯: ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি গরম ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ মিকচার খুব বেশী রিচ হলে এমন হয় ইগনিশন সুইচ অফ করে এবং থ্রটলভালব সম্পূর্ণ খুলে ইঞ্জিনকে কয়েকবার ঘুরাতে হবে। তারপর থ্রটলভালব বন্ধ করে ইগনিশন সুইচ অন করতে হবে।
প্রশ্ন ৩০: ডিজেল ইঞ্জিনে গভর্নরের কাজ কী?
উত্তরঃ গভর্নর ডিজেল ইঞ্জিনের ফুয়েল সরবরাহকে নিয়ন্ত্রন করে ইণ্জিনের স্পিড বা গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ভাইভা প্রস্তুতির জন্য আমারা এই ভাবে প্রশ্ন ব্যাংক তৈরি করেছি যাতে এক সাথে একটা অধ্যায়ের সব প্রশ্ন পড়া সম্ভব অটোমোবাইল/ পাওয়ার/ মেকানিক্যাল টেকনোলজি সবাই একসাথে পরতে পারবে এই সব প্রশ্ন একই ভাবে সাজানো রয়েছে।
প্রশ্ন ৩১ঃ ইঞ্জিন কাকে বলে ?
উত্তরঃ ইঞ্জিন বলতে মূলত সয়ংক্রিয় যন্ত্র কে বুঝায়। যা জ্বালানি দহনের মাধ্যমে তাপ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজে চলে এবং যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে অন্যান্য যন্ত্রাদি কে চালায় তাকে ইঞ্জিন বলে।
প্রশ্ন ৩২ঃ ইঞ্জিন কত প্রকার কি কি?
উত্তরঃ ইঞ্জিন দুই প্রকারঃ
১. আই সি ইঞ্জিন বা অন্তর্দহ ইঞ্জিন ( Internal Combustion Engine)।
যে ইঞ্জিনের সিলিন্ডারের দহন প্রকোষ্ঠে বা অন্তর্দেশে বাতাস ও জ্বালানির মিশ্রণ কে দহন ঘটিয়ে শক্তি উৎপাদন করে তাকে অন্তর্দহ ইঞ্জিন বলে।
২. ই সি ইঞ্জিন বা বহির্দহ ইঞ্জিন (External Combustion Engine)।
বহির্দেশে বাতাস ও জ্বালানির মিশ্রণ কে দহন ঘটানো। (Its Impossible).
উত্তরঃ ইঞ্জিন বলতে মূলত সয়ংক্রিয় যন্ত্র কে বুঝায়। যা জ্বালানি দহনের মাধ্যমে তাপ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজে চলে এবং যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে অন্যান্য যন্ত্রাদি কে চালায় তাকে ইঞ্জিন বলে।
প্রশ্ন ৩২ঃ ইঞ্জিন কত প্রকার কি কি?
উত্তরঃ ইঞ্জিন দুই প্রকারঃ
১. আই সি ইঞ্জিন বা অন্তর্দহ ইঞ্জিন ( Internal Combustion Engine)।
যে ইঞ্জিনের সিলিন্ডারের দহন প্রকোষ্ঠে বা অন্তর্দেশে বাতাস ও জ্বালানির মিশ্রণ কে দহন ঘটিয়ে শক্তি উৎপাদন করে তাকে অন্তর্দহ ইঞ্জিন বলে।
২. ই সি ইঞ্জিন বা বহির্দহ ইঞ্জিন (External Combustion Engine)।
বহির্দেশে বাতাস ও জ্বালানির মিশ্রণ কে দহন ঘটানো। (Its Impossible).
আই সি ইঞ্জিন এর প্রকারভেদঃ
জ্বালানি অনুসারে ৩ প্রকার
ক) পেট্রোল বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিন
খ) ডিজেল ইঞ্জিন
গ) গ্যাস ইঞ্জিন।
প্রজ্জলন অনুসারে ২ প্রকার
ক) স্পার্ক ইগনেশন
খ) কমপ্রেশন ইগনেশন
স্ট্রোক এর সংখ্যা এর উপর ২ প্রকার
ক) দুই স্ট্রোক
খ) চার স্ট্রোক
ক) পেট্রোল বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিন
খ) ডিজেল ইঞ্জিন
গ) গ্যাস ইঞ্জিন।
প্রজ্জলন অনুসারে ২ প্রকার
ক) স্পার্ক ইগনেশন
খ) কমপ্রেশন ইগনেশন
স্ট্রোক এর সংখ্যা এর উপর ২ প্রকার
ক) দুই স্ট্রোক
খ) চার স্ট্রোক
ভালভ এর অবস্থান অনুসারে ৪ প্রকার
ক) L Head বা সাইড ভালভ ইঞ্জিন।
খ) I-Head বা ইনলাইন ভালভ ইঞ্জিন।
গ) F-Head ইঞ্জিন।
ঘ) T-Head ইঞ্জিন।
সংক্ষেপে LIFT বলে।
সিলিন্ডারের সংখ্যা অনুযায়ী ইঞ্জিনকে নিম্ন লিখিত ভাগে ভাগে করা যায়।যথাঃ-
১) এক সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
২) দুই সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৩) তিন সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৪) চার সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৫) ছয় সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৬) আট সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
ক) L Head বা সাইড ভালভ ইঞ্জিন।
খ) I-Head বা ইনলাইন ভালভ ইঞ্জিন।
গ) F-Head ইঞ্জিন।
ঘ) T-Head ইঞ্জিন।
সংক্ষেপে LIFT বলে।
সিলিন্ডারের সংখ্যা অনুযায়ী ইঞ্জিনকে নিম্ন লিখিত ভাগে ভাগে করা যায়।যথাঃ-
১) এক সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
২) দুই সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৩) তিন সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৪) চার সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৫) ছয় সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৬) আট সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
কুকিং সিস্টেম অনুযায়ী ইঞ্জিন দুই প্রকার।যথাঃ-
১)এয়ার কুলিং ইঞ্জিন।
২)ওয়াটার কুলিং ইঞ্জিন।
১)এয়ার কুলিং ইঞ্জিন।
২)ওয়াটার কুলিং ইঞ্জিন।
সিলিন্ডার এবং বিন্যাশ অনুযায়ী ইঞ্জিন কে নিম্ন লিখিত ভাগে ভাগ করা যায়।যথাঃ-
১) ইনলাইন ইঞ্জিন।
২) ভি-টাইপ ইঞ্জিন।
৩) রেডিয়েল টাইপ ইঞ্জিন।
৪) অপজাড সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৫)রেডিয়াল সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
প্রশ্ন ৩৩ঃ ডিজেল ইঞ্জিন কি?
উত্তরঃ হাই কম্প্রেশন-ইগনিশন ইন্টারনাল কম্বাশন ইঞ্জিন৷ সিলিন্ডারের ভিতরে শুধু হাওয়াকে কম্প্রেশন করিয়া অত্যাধিক উত্তাপ সৃষ্টি করিয়া থাকে৷ হাই স্পীডে ডিজেল ফুয়েলকে জালাইয়া তাপ শক্তি উৎপন্ন করে৷
প্রশ্ন ৩৪ঃ ডিজেল ইঞ্জিন আবিস্কার হয় কত সালে? আবিস্কারকের নাম?
উত্তরঃ ডঃ রুডলফ ডিজেল এবং 1893
প্রশ্ন ৩৫ঃ পেট্রোল ইঞ্জিন কি?
উত্তরঃ অন্তরদাহ ইঞ্জিন।
প্রশ্ন ৩৬ঃ সি.আই.ই(CIE) ও এস.আই.ই(SIE) বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ CIE = Compression Ignition Engine.
(ডিজেল ইঞ্জিনকে বোঝায় ) ও
SIE= Spark Ignition Engine (পেট্রোল ইঞ্জিনকে বোঝায়)
প্রশ্ন ৩৭ঃ ইঞ্জিন কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিন হলো বহু যন্ত্রাংশের সহযোগে গঠিত একটি বিশেষ যন্ত্র। যেটি নিজে চালিত হয়ে তাপশক্তিকে গতিশক্তিতে রুপান্তরিত করে।
প্রশ্ন ৩৮ঃ ইঞ্জিনের পাওয়ার কি?
উত্তরঃএকক সময়ে ইঞ্জিন সিলিন্ডারের অভ্যান্তরে উৎপাদিত কাজকে ক্ষমতা (POWER) বলে৷আবার কাজ করার হারকে ক্ষমতা (POWER) বলে৷ক্ষমতার একক ওয়াট (WATT) ৷ইঞ্জিনের ক্ষমতা নিভর করে টকের উপর।
প্রশ্ন ৩৯ঃ ইঞ্জিন ইফিসিয়েন্সি বলতে কি বুজায়?
উত্তর: ইঞ্জিনের ইফিসিয়েন্সি বলতে উহার কজের দক্ষতা বুঝায়।কাজের দক্ষতা শব্দের অথ প্রয়োগকৃত কাজ এবং উহা হতে প্রাপ্ত কাজের মধ্যে সম্পক বা অনুপাতকে বুঝায় । ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে কোন ইঞ্জিন হতে যে পরিমান কাজ পাওয়া যায়(BHP) এবং ইঞ্জিন যে পরিমান কাজ সরবরাহ করে এই দুইয়ের অনুপাতকে ইঞ্জিন ইফিসিয়েন্সি বলে৷(BHP=Break horse power)
প্রশ্ন ৪০ঃ ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স কেন রাখা হয়?
উত্তরঃ ইঞ্জিন চলাকালীন তাপে বর্ধিত Valve Stem এর জন্য বাড়তি জায়গার প্রয়োজন হয় তাই এই ক্লিয়ারেন্স রাখা হয়।
প্রশ্ন ৪১ঃ ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ Valve Tip ও Rocker Tip এর মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে Tappet Clearance বলে।
প্রশ্ন ৪২ঃ সাইকেল বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ Crankshaft ঘুরে ঘুরে সিলিন্ডারের ভিতরে পর পর যে কার্য সম্পাদন করে তাকে Cycle বলে ।
প্রশ্ন ৪৩ঃ ইঞ্জিনে সুপার চার্জার কেন ব্যবহার করা হয়?/সুপার চার্জার এর কাজ কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিনের Volumetric Efficiency বৃদ্ধির জন্য বায়ুমন্ডলীয় চাপের চেয়ে অধিক চাপে সিলিন্ডারে বাতাস প্রবেশ করানো Super Charger এর কাজ।
প্রশ্ন ৪৪ঃ প্রাইমিং কাকে বলে?
উত্তরঃ ইঞ্জিন চালানোর পুর্বে উহার বিভিন্ন যন্ত্রাংশকে (Bearing, Valve Mechanism) Lubrication করার পদ্ধতিকে Priming বলে। এতে Moving Parts এর Sticky ও ঘর্ষণজনিত ক্ষয়রোধ হয়।
প্রশ্ন ৪৫ঃ অয়েল স্ক্রেপার রিং এর কাজ কী?
উত্তরঃ সিলিন্ডার ওয়াল হতে অতিরিক্ত Lube Oil কে Scrapping করে Crankcase এ ফেরত পাঠানোর কাজে Oil Scrapper Ring or Oil Control Ring ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৪৬ঃ একটি ইনজেকটরের পাঁচটি অংশের নাম লেখ?
উত্তরঃ Nozzle, Nozzle Valve, Nozzle Valve Spindle, Nozzle Valve Spring, Pressure Adjusting Screw.
প্রশ্ন ৪৭ঃ ইঞ্জিনের কানেকটিং রডের কাজ লেখ?
উত্তরঃ ইহা Piston এর Reciprocating Motion কে Crankshaft এর Rotary Motion এ রুপান্তরিত করে এবং Combustion Chamber এ উৎপাদিত শক্তি ইহার মাধ্যমে Crankshaft এ স্থানান্তরিত হয়।
প্রশ্ন ৪৮ঃ দ্বিঘাত এবং চতুর্ঘাত ইঞ্জিনের পার্থক্য লেখ ?
উত্তরঃ Two Stroke এবং Four Stroke ইঞ্জিনের পার্থক্যঃ Two Stroke Four Stroke Crankshaft এর এক ঘূর্ণনে (360°) একটি Cycle সম্পন্ন হয়। Crankshaft এর দুই ঘূর্ণনে (720°) একটি Cycle সম্পন্ন হয়। Intake Port ও Exhaust Port/Valve থাকে । Intake Valve ও Exhaust Valve থাকে । সাধারণত Beveled Piston ব্যবহৃত হয়। সাধারণত Flat, Concave ও Crown Piston ব্যবহৃত হয়। Fuel ও Lube Oil Consumption বেশি। Fuel ও Lube Oil Consumption তুলনামূলক কম।
প্রশ্ন ৪৯ঃ লুব অয়েল সিস্টেমের কয়েকটি উদ্দেশ্য লেখ?
উত্তরঃ Lubricating, Cooling, Cleaning, Sealing and Noise Reducing.
১) ইনলাইন ইঞ্জিন।
২) ভি-টাইপ ইঞ্জিন।
৩) রেডিয়েল টাইপ ইঞ্জিন।
৪) অপজাড সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
৫)রেডিয়াল সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
প্রশ্ন ৩৩ঃ ডিজেল ইঞ্জিন কি?
উত্তরঃ হাই কম্প্রেশন-ইগনিশন ইন্টারনাল কম্বাশন ইঞ্জিন৷ সিলিন্ডারের ভিতরে শুধু হাওয়াকে কম্প্রেশন করিয়া অত্যাধিক উত্তাপ সৃষ্টি করিয়া থাকে৷ হাই স্পীডে ডিজেল ফুয়েলকে জালাইয়া তাপ শক্তি উৎপন্ন করে৷
প্রশ্ন ৩৪ঃ ডিজেল ইঞ্জিন আবিস্কার হয় কত সালে? আবিস্কারকের নাম?
উত্তরঃ ডঃ রুডলফ ডিজেল এবং 1893
প্রশ্ন ৩৫ঃ পেট্রোল ইঞ্জিন কি?
উত্তরঃ অন্তরদাহ ইঞ্জিন।
প্রশ্ন ৩৬ঃ সি.আই.ই(CIE) ও এস.আই.ই(SIE) বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ CIE = Compression Ignition Engine.
(ডিজেল ইঞ্জিনকে বোঝায় ) ও
SIE= Spark Ignition Engine (পেট্রোল ইঞ্জিনকে বোঝায়)
প্রশ্ন ৩৭ঃ ইঞ্জিন কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিন হলো বহু যন্ত্রাংশের সহযোগে গঠিত একটি বিশেষ যন্ত্র। যেটি নিজে চালিত হয়ে তাপশক্তিকে গতিশক্তিতে রুপান্তরিত করে।
প্রশ্ন ৩৮ঃ ইঞ্জিনের পাওয়ার কি?
উত্তরঃএকক সময়ে ইঞ্জিন সিলিন্ডারের অভ্যান্তরে উৎপাদিত কাজকে ক্ষমতা (POWER) বলে৷আবার কাজ করার হারকে ক্ষমতা (POWER) বলে৷ক্ষমতার একক ওয়াট (WATT) ৷ইঞ্জিনের ক্ষমতা নিভর করে টকের উপর।
প্রশ্ন ৩৯ঃ ইঞ্জিন ইফিসিয়েন্সি বলতে কি বুজায়?
উত্তর: ইঞ্জিনের ইফিসিয়েন্সি বলতে উহার কজের দক্ষতা বুঝায়।কাজের দক্ষতা শব্দের অথ প্রয়োগকৃত কাজ এবং উহা হতে প্রাপ্ত কাজের মধ্যে সম্পক বা অনুপাতকে বুঝায় । ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে কোন ইঞ্জিন হতে যে পরিমান কাজ পাওয়া যায়(BHP) এবং ইঞ্জিন যে পরিমান কাজ সরবরাহ করে এই দুইয়ের অনুপাতকে ইঞ্জিন ইফিসিয়েন্সি বলে৷(BHP=Break horse power)
প্রশ্ন ৪০ঃ ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স কেন রাখা হয়?
উত্তরঃ ইঞ্জিন চলাকালীন তাপে বর্ধিত Valve Stem এর জন্য বাড়তি জায়গার প্রয়োজন হয় তাই এই ক্লিয়ারেন্স রাখা হয়।
প্রশ্ন ৪১ঃ ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ Valve Tip ও Rocker Tip এর মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে Tappet Clearance বলে।
প্রশ্ন ৪২ঃ সাইকেল বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ Crankshaft ঘুরে ঘুরে সিলিন্ডারের ভিতরে পর পর যে কার্য সম্পাদন করে তাকে Cycle বলে ।
প্রশ্ন ৪৩ঃ ইঞ্জিনে সুপার চার্জার কেন ব্যবহার করা হয়?/সুপার চার্জার এর কাজ কী?
উত্তরঃ ইঞ্জিনের Volumetric Efficiency বৃদ্ধির জন্য বায়ুমন্ডলীয় চাপের চেয়ে অধিক চাপে সিলিন্ডারে বাতাস প্রবেশ করানো Super Charger এর কাজ।
প্রশ্ন ৪৪ঃ প্রাইমিং কাকে বলে?
উত্তরঃ ইঞ্জিন চালানোর পুর্বে উহার বিভিন্ন যন্ত্রাংশকে (Bearing, Valve Mechanism) Lubrication করার পদ্ধতিকে Priming বলে। এতে Moving Parts এর Sticky ও ঘর্ষণজনিত ক্ষয়রোধ হয়।
প্রশ্ন ৪৫ঃ অয়েল স্ক্রেপার রিং এর কাজ কী?
উত্তরঃ সিলিন্ডার ওয়াল হতে অতিরিক্ত Lube Oil কে Scrapping করে Crankcase এ ফেরত পাঠানোর কাজে Oil Scrapper Ring or Oil Control Ring ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৪৬ঃ একটি ইনজেকটরের পাঁচটি অংশের নাম লেখ?
উত্তরঃ Nozzle, Nozzle Valve, Nozzle Valve Spindle, Nozzle Valve Spring, Pressure Adjusting Screw.
প্রশ্ন ৪৭ঃ ইঞ্জিনের কানেকটিং রডের কাজ লেখ?
উত্তরঃ ইহা Piston এর Reciprocating Motion কে Crankshaft এর Rotary Motion এ রুপান্তরিত করে এবং Combustion Chamber এ উৎপাদিত শক্তি ইহার মাধ্যমে Crankshaft এ স্থানান্তরিত হয়।
প্রশ্ন ৪৮ঃ দ্বিঘাত এবং চতুর্ঘাত ইঞ্জিনের পার্থক্য লেখ ?
উত্তরঃ Two Stroke এবং Four Stroke ইঞ্জিনের পার্থক্যঃ Two Stroke Four Stroke Crankshaft এর এক ঘূর্ণনে (360°) একটি Cycle সম্পন্ন হয়। Crankshaft এর দুই ঘূর্ণনে (720°) একটি Cycle সম্পন্ন হয়। Intake Port ও Exhaust Port/Valve থাকে । Intake Valve ও Exhaust Valve থাকে । সাধারণত Beveled Piston ব্যবহৃত হয়। সাধারণত Flat, Concave ও Crown Piston ব্যবহৃত হয়। Fuel ও Lube Oil Consumption বেশি। Fuel ও Lube Oil Consumption তুলনামূলক কম।
প্রশ্ন ৪৯ঃ লুব অয়েল সিস্টেমের কয়েকটি উদ্দেশ্য লেখ?
উত্তরঃ Lubricating, Cooling, Cleaning, Sealing and Noise Reducing.
Post a Comment