বরিশাল কোটা আন্দোলন কারিদের কাছে পুলিশ ক্ষমা চেয়ে চলে গেছে।
গত বৃহাষ্পতি বার বরিশাল কোটা আন্দোলন'কারিদের কাছে ক্ষমা চেয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন ত্যাগ করেন বাংলাদেশ পুলিশ, সেনা সদস্য, ও বিজিবি। এভাবেই তারা আন্দোলন সফল করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এদিকে বরিশাল নতুল্লাবাস চত্বর হাতেম আলি কলেজ চৌমাথা চত্বরে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সমাবেশ করার সময় পুলিশ অতার্কি হামলা করে এতে বরিশাল প্রায় ৩৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয় এবং ২ জন নিহত হয় বলে যানা যায়।
উক্ত আন্দোলনে যোগ দেন বরিশালের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। যার মধ্যে অন্যতম বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, বরিশাল বিএম কলেজ, সরকারি সৈসৈয়দ হাতেম আলি কলেজ, আলেকান্দা সরকারি কমার্স কলেজ, বরিশাল কলেজ, ইত্যাদি সাথে যোগ দেন আসে পাশের অন্যান্য কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এ সময় অনেক শিক্ষার্থী পুলিশের সাথে সংঘর্ষে আহাত হয়। আহতদের সাথে সাথে শেরে-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা যায়ান তাদের দাবি না মানা প্রযন্ত তারা রাজপথ ছেরে যাবে না।এসব তারা বৈষম্য বিরধী স্লোগান দিয়ে মুখোরিত করেন পুরো বরিশাল নগরী।
যেনে নিন আন্দোলনের মুল কারন ও কোটা বিন্যাস।
রাজস্ব বোর্ডের আওতায় বিভিন্ন নিয়োগে কোটার বিন্যাসঃ
বিসিএসে কোটার বিন্যাসঃ
মুক্তিযোদ্ধার কোটাঃ ৩০%
নারী কোটাঃ ১০%
জেলা কোটাঃ ১০%
উপজাতি কোটা ৫%
প্রতিবন্ধি কোটা ১%
মোটঃ ৫৬% কোটা
১ম ও ২য় শ্রেণী নন ক্যাডার
রাজস্ব অন্যান্য বোর্ডের চাকুরিতে কোটার বিন্যাসঃ
মুক্তিযোদ্ধার কোটাঃ ৩০%
নারী কোটাঃ ১৫%
জেলা কোটাঃ ১০%
উপজাতি কোটা ৫%
প্রতিবন্ধি কোটা ১%
মোটঃ ৬১% কোটা
৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর চাকুরিতে কোটা ৭০% বাংলাদেশ রেলওয়েতে কোটা ৮২%
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে কোটার বিন্যাসঃ
নারী কোটা ৬০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০%
পোষ্য কোটা ৫%
প্রতিবন্ধি কোটা ১%
মোটঃ ৯৬% কোটা
Post a Comment